শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটে ফল উৎসব-২০২৫ অনুষ্ঠিত লালমনিরহাট জেলা যুবদলের পূর্ণাঙ্গ আহবায়ক কমিটি গঠন চাঁদাবাজির অভিযোগে দুই বিএনপির কর্মীকে কারাদণ্ড, প্রতিবাদে থানা ঘেরাও করে হামলা ভাংচুর : ৮ পুলিশসহ আহত অন্তত ২০ প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলায় রিকশাচালক গ্রেফতার চাকরিচ্যুত হলেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাপসী তাবাসসুম ঊর্মি ঐতিহ্যবাহী মোগলহাট জিরো পয়েন্ট এখন শুধুই স্মৃতি; দর্শনার্থীদের ভিড় সময়ের প্রয়োজনে ও রক্তের বিনিময়ে এনসিপি গঠিত হয়েছে- লালমনিরহাটে এনসিপির আহবায়ক নাহিদ ইসলাম প্রাক-নির্বাচনী পরীক্ষার প্রশ্নে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ; ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন কালের আবর্তে বিলুপ্তির পথে মহিষ ভ্যান ও ঠেলাগাড়ি শ্রমিক ইউনিয়নের অফিস পরিদর্শন
দিনে কড়া রোদ, রাতে শীতের কাঁপন

দিনে কড়া রোদ, রাতে শীতের কাঁপন

আলোর মনি রিপোর্ট: লালমনিরহাটে শীত জেঁকে বসতে শুরু করেছে। দিনের বেলা কড়া রোদের কারণে শীত অনুভূত না হলেও বিকাল হতেই উত্তরের হিমেল হাওয়া বইতে থাকায় রাত বাড়তেই শীতে কাবু হচ্ছে লালমনিরহাট জেলার শীতার্ত মানুষ। প্রতিদিন সন্ধ্যার পর থেকে পরদিন সকাল পর্যন্ত হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশায় ঢেকে থাকছে চারদিক। কনকনে শীতল হাওয়ার কারণে রাত ৯টার মধ্যেই ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে হাট-বাজার।

 

রাজারহাট আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার (২৮ জানুয়ারি) লালমনিরহাট জেলায় দেশের সর্বনিম্ন ৬ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে।

 

জানা যায়, লালমনিরহাটসহ উত্তরের কয়েকটি জেলা হিমালয়ের খুব কাছে অবস্থিত। উত্তরের সাইবেরিয়া থেকে কনকনে শীতল হাওয়া দক্ষিণে এসে হিমালয় পর্বতে ধাক্কা লাগছে। হিমালয়ের বরফে ধাক্কা লেগে সেই বাতাস দক্ষিণে প্রবাহিত হয়ে উত্তর দিক থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ করছে। সে কারণেই দেশের অন্যান্য জেলার চেয়ে লালমনিরহাটসহ আশপাশের কয়েকটি জেলায় শীতের তীব্রতা বেশি থাকে।

 

এদিকে দিনে কড়া রোদ আর রাতের দিকে প্রচন্ড শীতের কারণে মাথাচারা দিয়ে উঠেছে শীতজনিত বিভিন্ন রোগ। বিশেষ করে শিশু ও বৃদ্ধরা শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতাল মুখী হচ্ছে। এ কারণে হাসপাতালগুলোতে রোগীর চাপ বেড়েছে কয়েক গুণ।

 

সিভিল সার্জন ডাঃ নির্মলেন্দু রায় বলেন, শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে অনেকে হাসপাতালে আসছেন। তবে তুলনামূলকভাবে ভালো থাকায় তাদের অধিকাংশকেই হাসপাতালে ভর্তি করা হচ্ছে না। বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিয়ে তারা বাড়ি ফিরে যাচ্ছেন। দিনে রোদ ও রাতে বেশি ঠান্ডা থাকায় শিশু ও বৃদ্ধদের ব্যাপারে আরও যত্নশীল হতে হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone